যায়তুন তেল এর উপকারিতা ও ব্যবহার
খাবারে যায়তুন তেল ব্যাবহারের ফলে শরীরের ভাল কোলেস্টেরল এবং খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ হয় ।
যায়তুন তেলের আরেকটা গুণাবলি হল এটা পাকস্থলীর জন্য খুব ভালো। শরীরের এসিড কমায়
যকৃৎ (Liver) পরিষ্কার করে, যেটা প্রতিটি মানুষের ২/৩ দিনে একবার করে দরকার হয়।
কোষ্ঠ কাঠিন্য রোগীদের জন্য দিনে ১ চা চামচ যায়তুন তেল অনেক অনেক উপকারী।
সাধারণত সন্তান হওয়ার পর মহিলাদের পেটে সাদা রঙের স্থায়ী দাগ পড়ে যায় । গর্ভধারণ করার পর থেকেই পেটে যায়তুন তেল মাখলে কোন দাগ পড়ে না। এটা একটা পরীক্ষীত ব্যাপার।
যায়তুন তেল গায়ে মাখলে বয়স বাড়ার সাথে ত্বক কুঁচকানো প্রতিরোধ হয়।
গবেষকরা ২.৫ কোটি (25 million) লোকজনের উপর গবেষণা করে দেখিয়েছেন, প্রতিদিন ২ চামচ যায়তুন তেল (Virgin Olive Oil) ১ সপ্তাহ ধরে খেলে ক্ষতিকর এলডিএল (LDL) কোলেস্টেরল কমায় এবং উপকারী এইচডিএল (HDL) কোলেস্টেরল বাড়ায়।
স্প্যানিশ (Spanish) গবেষকরা দেখিয়েছেন, খাবারে যায়তুন তেল ব্যবহার করলে ক্লোন ক্যান্সার (Colon cancer ) প্রতিরোধ হয়।
আরও কিছু গবেষক দেখিয়েছেন, এটা ব্যাথা নাশক (Pain Killer) হিসাবে কাজ করে।
গোসলের পানিতে ১-৪ চামচ যায়তুন তেল ব্যবহার করে গোসল করলে শরীরে শিথিলতা পাওয়া যায়।
মেয়েদের রূপ বর্ধনের জন্য যায়তুন তেল অনেকটা কার্যকর।
যায়তুন একটি বরকতময় ফল। কেননা, আল্লাহ’তা-আলা সূরা ত্বীন এ যায়তুন এর কসম খেয়েছেন। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যায়তুনের তেল খেতে ও মালিশ করতে বলেছেন। তিনি বলেন:
كلوا الزيت وادهنوا به فإنه من شجرة مباركة
“তোমরা যায়তুনের তেল খাও এবং এর দ্বারা মালিশ কর বা শরীরে মাখ। কেননা, এটা বরকতময় গাছ থেকে আসে।”(তিরমিযী, আহমদ, ইমাম আলবানী সহীহ বলেছেন)
ইসলাম ধর্মেও যায়তুন তেল খাওয়া এবং ব্যাবহারের গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। আল্লাহর রসূলসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমরা এই তেলটি খাও, তা শরীরে মাখাও।”
[হযরত আবু হুরাইরা (রদ্বি.) হতে তিরমিযি ও ইবনে মাজাহ্ বর্ণনা করছেন । ইবনে মাজাহ্-এ হাদিস নং ৩৩২০ । সনদ সহীহ্]
যায়তুন তেল যে কোষ্ঠ কাঠিন্য কমে, তা ইবনুল কাইয়্যূম তার “The Medicine of the Prophet (sm.)” বইয়ে তা স্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করেছেন । অলিভ বা যায়তুন থেকে যে তেল তৈরি করা হয়,তাকে অলিভ অয়েল বা যায়তুন তেল বলে। আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য যায়তুন তেলের উপকারিতা অনস্বীকার্য । এই তেলে ওমেগা ৬ এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি আ্যাসিড রয়েছে। একইসঙ্গে এতে এক প্রকারের স্বাস্থ্যকর মনস্যাচুরেটেড ফ্যাট আছে যার নাম এলিক আ্যাসিড। তাই বিশেষজ্ঞরা সাধারণ তেলের বিকল্প হিসেবে এটি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। যায়তুনের তেলে অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান থাকে, যেগুলো আল্লাহর অনুগ্রহে আমাদের শরীরকে সুস্থ এবং সুন্দর রাখে। একটি গবেষণা অনুযায়ী এই তেলে ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি আটকানোর গুণাগুণ রয়েছে। এতে থাকা এলিক আ্যাসিড প্রাকৃতিক প্রদাহনাশক হিসেবে কাজ করে।
যায়তুন বা অলিভ অয়েল উপকারিতা ও ব্যবহার
পেটের সমস্যা দূরে রাখে : বর্তমানে অবৈজ্ঞানিক খাদ্যাভাসের ফলে গ্যাস, অম্বল, বদহজমের মতো সমস্যা আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। যায়তুন তেলে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট (MONOSATURATED FAT) থাকে যা পেটের সমস্যা দূরীকরণে সাহায্য করে। সেজন্য চিকিৎসকরা প্রতিদিন ১ চামচ যায়তুন তেল সাথে সমপরিমাণ লেবুর রস বা সিরকা মিশিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এতে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দূরে থাকে।
কানের সমস্যা দূর করে : কানে চুলকানি বা দুর্গন্ধ হওয়ার সাধারণ সমস্যা, অনেকেরই হয়ে থাকে। এসব সমস্যা দূর করতে একটি কটন বারে সামান্য যায়তুন তেল ভিজিয়ে সাবধানে কানের মধ্যে ব্যবহার করলে সমস্যার সমাধান পাওয়া যায় ।
নখের যত : এটি নখের ভঙ্গুরতা দূর করার পাশাপাশি নখের চামড়ার বাইরের স্তর সুস্থ, সুন্দর এবং কোমল রাখতেও সহায়তা করে। এরজন্য কয়েক ফোঁটা এক্সট্রা ভার্জিন যায়তুন তেল হাতের আঙুলে নিয়ে নখের উপরের দিক এবং চারপাশে ভালোভাবে মালিশ করতে হবে। এতে আস্তে আস্তে নখের ভঙ্গুরতা কমে নখ হয়ে উঠবে আরো শক্ত ও উজ্জ্বল।
ব্যথা দূর করে : শরীরের অযাচিত ব্যাথা দূর করতে এটি অত্যন্ত উপকারী। এরজন্য ২০০ মিঃলিঃ পানির সঙ্গে ২০ চামচ যায়তুন তেল ভালোভাবে মিশিয়ে একটি মিশ্রন তৈরি করে ব্যথার স্থানে বিরতি দিয়ে দিয়ে ১৫ মিনিট ধরে মালিশ করতে হবে । কয়েক দিন ব্যবহার করলে সমস্যার সমাধান পাওয়া যায় ।
শরীরের প্রদাহ কমায় : এটির স্বাস্থ্য উপকারিতাকে মাথায় রেখে আমাদের সকলেরই উচিত প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এটির ব্যবহার করা। পুষ্টি বিশেষজ্ঞদের মতে ভূমধ্যসাগরীয় অববাহিকায় কিছু জনগোষ্ঠীর দীর্ঘস্থায়ী জীবনযাপনের কারণ তাদের খাদ্যাভ্যাসে যায়তুন তেলের ব্যবহার।এই তেলে প্রচুর পরিমাণে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও অ্যান্টি- ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে । এগুলো খুব সহজেই শরীরের প্রদাহের মাত্রাকে কমিয়ে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারে। এই প্রদাহের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদযন্ত্রের ক্ষতি হওয়ার পাশাপাশি ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, এবং আর্থ্রাইটিস-এর মতো রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
ওজন নিয়ন্ত্রণে আনে : দ্রুত ওজন কমাতে যায়তুন তেলের জুড়ি মেলা প্রায় অসম্ভব। এতে থাকা ভিটামিন-ই, আ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফ্ল্যাভেন-৩-ওলস, আ্যানথোসায়ানিন ওজন হ্রাস করতে সক্ষম। এছাড়াও এই তেল হজমে সাহায্য করার পাশাপাশি রক্তের শর্করাকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে : যায়তুন তেলে প্রচুর পরিমাণে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও পলিফেনাল মজুদ থাকে যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে। তাই খাবার তৈরির সময় এই তেলের ব্যবহার করতে পারেন। বেশি উপকার পেতে কাঁচা যায়তুন তেলে খেতে হবে ।
ক্যান্সার দূর করে : প্রতিদিন যায়তুন তেল সেবন করলে ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই হ্রাস পায়। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, এর সঠিক ব্যবহারে কলোরেক্টাল ও ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমে। এছাড়াও এতে থাকা অলেরোপিয়ান নামক একটি প্রাকৃতিক উপাদান মহিলাদের স্তন ক্যানসারের সম্ভাবনা কমাতে সাহায্য করে ।
ডায়বেটিস রোগীদের জন্য উপকারী : প্রতিদিন যায়তুন তেল খেলে ডায়বেটিস সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এতে বিদ্যমান পলি ও মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট গ্লুকোজের মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং কার্বোহাইড্রেট শোষণ করে, ফলে ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা বেড়ে যায়। এর ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায় এবং ডায়বেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে আসে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় : যাদের হৃদযন্ত্রের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য যায়তুন তেল খুবই কার্যকরী । এটি দূর্বল হার্টের জন্য প্রয়োজনীয় চর্বির যোগান দেয়। এটির মনোঅনস্যাচুরেটেড নামক ফ্যাটি আযাসিড হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লোহিত রক্তকণিকাগুলিকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে পারে - অন্যথায় যা হৃদরোগ, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে।
চোখ ও হাড়ের জন্য উপাদেয় : একজন মানুষের প্রতিদিন যে পরিমাণ ভিটামিন প্রয়োজন তার প্রায় পুরোটাই যায়তুন তেলে পাওয়া যায়। এজন্য এটি রাতকানা, গ্লুকোমা ও চোখের অন্যান্য সমস্যা দূরে রাখতে সক্ষম। এই তেলে অস্টিওক্যালসিন নামের একটি হরমোন পাওয়া যায় যা, হাড়ের শক্তি বৃদ্ধিতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ।
রূপচর্চায় যায়তুন তেল
রূপচর্চায় যায়তুন তেলের বহুল ব্যবহার পরিলক্ষিত। আধুনিক রূপচর্চায় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। নীচে এর কয়েকটি ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল বা কালি পড়া রূপ সচেতনদের জন্য একটি বড় সমস্যা। এটি দূর করতে নিয়মমাফিক প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে সামান্য যায়তুন তেল ম্যাসাজ করতে হবে ।
মাঝেমধ্যে দেখা যায় ঠোঁটে মরা চামড়া জমে কালচে হয়ে যায়। এটি দেখতে অনেক খারাপ লাগে। এটি থেকে মুক্তি পেতে ১ চা চামচ যায়তুন তেল ও লেবুর রস বা সিরকা একসঙ্গে মিশিয়ে ঠোঁটে ঘষলে ঠোঁটের মরা চামড়া দূর হবে।
ঠোঁটের কোমলতা রক্ষা করার জন্য ১ চা চামচ যায়তুন তেল, কয়েক ফোঁটা লেবুর রস বা সিরকা ও ১ চা চামচ চিনি মিশিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন যতক্ষণ না চিনি গলে যায়। এটি ঠোঁট ফাটা রুখতেও সমানভাবে কার্যকরী ।
রূপচর্চার বিশেষজ্ঞদের মতে, চোখের মেকআপ তুলতে সবচেয়ে ভালো কাজ করে যায়তুন তেল। এটি চোখের পাপড়িতে লাগানো মাশকারা ওঠাতে,চোখের নিচের কালো দাগ ও রিষ্কল দূর করতেও কাজে লাগে। এছাড়াও চোখের চারপাশের কুঁচকে থাকা ত্বককে হাইড্রেট করে আরো নরম করে তোলে যায়তুন তেল ।
চুলের যত্বে যায়তুন তেল
যখন চুলের প্রশ্ন আসে তখন আমরা অনেকেই আমাদের দৈনন্দিন ব্যস্ততার কারণে একে অগ্রাহ্য করি। তবে যায়তুন তেলে থাকা শক্তিশালী উপাদান আমাদের চুলকে আরো দৃঢ় ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
এটির ম্যাসাজ চুলের গোড়া মজবুত করার পাশাপাশি চুলের উজ্জ্বল্য বাড়াতে সাহায্য করে।
এতে ভিটামিন-ই থাকে যা চুল পড়ে যাওয়ার প্রবণতা কমায়। আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন আপনার চুল কত দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
যায়তুন তেলের সাথে সামান্য কয়েক ফোঁটা লেবুর রস বা সিরকা ব্যবহার করলে তা খুশকির সমস্যা দূরে রাখবে।
শ্যাম্পু করার পূর্বে সামান্য যায়তুন তেল হালকা গরম করে মাথায় ম্যাসাজ করলে চুলে ময়েশ্চারাইজারের মতো কাজ করবে।
মুখের যত্বে যায়তুন তেল
যায়তুন তেল আমাদের কাছে একটি পরিচিত খাওয়ার তেল, তবে এটি আমাদের মুখের জন্যেও সমান উপকারী হতে পারে। এই তেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা আমাদের মুখের জন্য একটি ভালো ময়েশ্চারাইজেশন ও অ্যান্টি এজিং হিসেবে কাজ করে। প্রায়সই মুখ ধোয়ার বিভিন্ন পণ্যের উপাদান হিসেবে এর ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। যেমন:- সাবান, বডি ওয়াশ এবং লোশনেও পাওয়া যায়।
ত্বকের যত্বে যায়তুন তেল
যায়তুন তেল সরাসরি ত্বকে লাগিয়ে কোনো অতিরিক্ত উপাদান ছাড়াই ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহার করা যায়। অতিরিক্ত তেলকে মুছে ফেলতে তোয়ালে বা পরিষ্কার কাপড় ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি মুখের ব্রণ প্রতিরোধক হিসেবেও কার্যকরী। এজন্য ৪ টেবিল চামচ লবণের সাথে ৩ টেবিল চামচ যায়তুনের তেল মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে এই পেস্ট ২ মিনিট ধরে মুখে ম্যাসাজ করে ধূয়ে ফেলতে হবে । পরিমিত পরিমাণ এবং বিশুদ্ধ যায়তুন তেল ত্বকের জন্য দুর্দান্ত কার্যকর । এতে উপস্থিত ফ্ল্যাভোনয়েডস এবং পলিফেনলসের কারণে কোষের পুনর্জন্মের পরিমাণ বাড়ে। এটি ত্বকের প্রাকৃতিক স্থিতিস্থাপক বজায় রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। তবে সবধরনের ত্বকের ক্ষেত্রে এটি সমান উপকারী নাও হয়ে উঠতে পারে, তাই একজন বিশেষজ্ঞ চর্ম চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। নীচে এর ব্যবহার সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেওয়া হলো:
প্রথমে হাতে কয়েক ফোঁটা যায়তুন তেল নিয়ে ঘষে নিতে হবে ।
এর পর সামান্য ভেজা ত্বকে যায়তুন তেল মুখে আলতো করে ম্যাসাজ করতে হবে ।
যেহেতু এই তেলটি সামান্য ভারী তাই এটি লোমকুপ আটকে দিতে পারে এবং তেলের দাগ রেখে দিতে পারে ।
তাই জমে থাকা তেল পরিষ্কার করতে এবং ত্বকে থাকা তেলের দাগ দূর করতে অবশ্যই যায়তুন তেল ব্যবহার করার পরে ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে হবে।
যাদের ত্বক একটু তৈলাক্ত তাদের এই পদ্ধতি ব্যবহার না করাই ভালো।
যায়তুন তেল স্বাস্থ্যকর তেলের মধ্যে জন্যপ্রিয় ও উপকারি। বেশকিছু গবেষণা ও বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী এটিতে অবিশ্বাস্য পরিমাণ স্বাস্থ্য সুবিধা রয়েছে। যায়তুন তেলের উপকারিতা সমূহের মধ্যে রোগ ও অসুস্থতা প্রতিরোধ, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, ত্বকের উন্নতি এবং এমনকি শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি অন্যতম।